মাথায় গোটা হওয়ার কারণ – মাথায় ছোট ছোট গোটা দূর করার উপায়

অনেক মানুষের ত্বকে নানা সময় নানা ব্যাধি দেখা যায়। তা হতে পারে বিভিন্ন ধরনের জীবানুর কারণে। ঠিক সেই রকম মানুষের মাথায় নানা রকম ব্যধি দেখা যায়। তারমধ্যে মাথায় ছোট ছোট গোটা হওয়া অন্যতম। প্রায় সময় মানুষের মাথায় এই ছোট ছোট গোটা হয়ে থাকে। আমাদের এই মাথায় ছোট ছোট গোটা দূর করার উপায় সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নাই।

মাথায় ছোট ছোট গোটা দূর করার উপায়

এটা হতে পারে জীবাণুর সংক্রমণের কারণে কিংবা মাথায় তেল জমে থাকলে। যা মাথার ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। মাথায় জীবাণু সংক্রমণের কারণে চুল পড়া শুরু করে। এটা তাড়াতাড়ি ভালো না হলে মাথার চুল পড়তে থাকে। অনেক সময় মাথা পুরোপুরি টাক হয়ে যায়। আজকে আমরা মাথায় ছোট ছোট গোটা হওয়ার কারণ এবং মাথায় হওয়া ছোট ছোট গোটা ঠিক করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

মাথায় গোটা হয় কেন

মাথার ত্বকে নানা সময় দেখা যায় গোটা হয়ে যায়। এই গোটা হওয়ার নানা কারন হতে পারে। মূলত মাথায় গোটা হওয়ার কারণ মাথায় ময়লা জমে থাকা। আরও একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হলো এলার্জি। এছাড়াও চুলকানি জনিত কারনে মাথায় গোটা হয়ে যায়। অতিরিক্ত সাবান এবং শ্যাম্পু ব্যবহারে মাথায় এলার্জি জনিত রোগ কিংবা চুলকানি জনিত রোগ হয়ে থাকে।যার ফলে অনেক সময় মাথায় গোটা হয়ে যায়। এর ফলে দেখা যায় চুল পড়া শুরু করে।

মাথার ত্বকের সমস্যাটি জটিল একটি সমস্যা। এর ফলে আমাদের চুল হারিয়ে মাথায় টাক হয়ে যেতে পারে।তাই আমাদের এই বিষয়টি নিয়ে সচেতন থাকতে হবে এবং এরম কিছুর লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

মাথায় গোটা হওয়ার কারণ 

সাধারণত এলার্জি কিংবা চুলকানিজনিত রোগের কারণে মাথায় ছোট ছোট গোটা কিংবা গোটা হয়ে যায়। এছাড়াও আর নানা কারণ আছে যেগুলোর কারণে মাথায় ছোট ছোট গোটা হয়ে যায়।

অনেক সময় দেখা যায় মাথায় ব্যবহৃত সাবান শ্যাম্পু কিংবা হেয়ার অয়েল এলার্জিটিক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে যার ফলে মাথা চুলকায় এবং চুলকানিজনিত আরো রোগ হয়। 

এটা থেকে বাঁচতে হলে সাবান শ্যাম্পু সাবধানে ব্যবহার করতে হবে, একটা সঠিক নিয়ম মেনে এবং তা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর কিনা তা দেখে ক্রয় করতে হবে। প্রতিদিন মাথায় সাবান কিংবা শ্যাম্পু যেরকম ব্যবহার করা যাবে না ঠিক তেমনি দীর্ঘদিন যাবত মাথা অপরিষ্কার রাখাও যাবে না মাঝেমধ্যেই শ্যাম্পু কিনবা সাবান দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার মাথায় শ্যাম্পু বা সাবান ইউজ করতে হয়ে। এর বেশি করা যাবে না

আরও পড়ুন:  পেনিসের মাথায় গুটি গুটি এগুলো কেন হয় ও চিকিৎসা

মাথায় গোটা হওয়ার আরেকটি অন্যতম উল্লেখিত কারণ হচ্ছে চুলের গোড়ায় ফোড়া ওঠা। এটা চুলের গোড়ায় ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ ঘটায়। যার মধ্যে চারিদিকে লালচে রং এবং মাঝখানে সাদা হয়ে পুঁজ জমে থাকে যা হয় অনেক ব্যথা দায়ক। এ সময়গুলোতে সাধারণত মাথায় গোটা দেখা যায়। তাছাড়া মাথায় আঘাত লাগার কারণে মাথায় গোটা সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ মাথায় আঘাত লাগার কারণে ফুলে যায়। 

তাই আমাদের উচিত মাথার চর্মরোগ সংক্রান্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন থাকা। এবং মাথায় অস্বাভাবিক গোটা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাওয়া।

মাথার ছোট ছোট গোটা দূর করার উপায়

অনেক সময় দেখা যায় বাইরে ঘোরাফেরা বেশি হলে মাথা চকের উপরে ধুলোবালি জমে যায় এছাড়া অনেক জীবানু এসে মাথায় বাসা বাধে। এ ছাড়াই মাথায় তেল জমে থাকলে ছোট ছোট গোটা হয়ে যায়। এই ছোট ছোট গোটা গুলোর  কারণে নানারকম সমস্যা হয় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে চুল পড়া। তাই এটা নিরাময় করা খুবই প্রয়োজন।

তাই মাথার ছোট ছোট গোটা দূর করার কিছু উল্লেখযোগ্য উপায় আছে যেগুলো মেনে চললে মাথা ছোট ছোট গোটা দুর হয়ে যাবে।

একটি প্রচলিত উপায় হল মাথায় লেবুর রস দেওয়া। মাথায় লেবুর রস দিলে লেবুর রসের এসিডের কারণে মাথায় জমে থাকা রোগ জীবাণু গুলো ধ্বংস হয়ে যায়। 

এছাড়াও মেথি ব্যবহার করলে এটি দূর করা সম্ভব। মেথি বেটে মাথায় ২০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এছাড়াও টমেটোর রস মাথায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেললে এই সমস্যা থেকে অনেকটা আরোগ্য লাভ করা যায়।

তাছাড়াও আমাদের চেষ্টা করতে হবে সব সময় নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। বিশেষ করে দেহের সংবেদনশীল অঙ্গগুলোর প্রতি বিশেষভাবে খেয়াল রাখা।

মাথার গোটা দূর করার উপায় 

এলার্জিজনিত কিংবা চুলকানিজনিত কারণে মাথায় অনেক সময় গোটা হয়ে যায়। বেশিরভাগ সময় মাথা অপরিষ্কার থাকার কারণে গোটা হয়ে যায়। তা হতে পারে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে অথবা ছত্রাকের আক্রমণের প্রভাবে। মাথায় গোটা হলে তাড়াতাড়ি নিরাময় করা অত্যন্ত প্রয়োজন না হলে মাথায় টাক করতে পারে একটিও চুল থাকবে না। 

মাথার গোটা দূর করার নানারকম উপায় আছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো গরম পানি দিয়ে শেড দেওয়া। গরম পানিতে একটি পরিষ্কার কাপড় ডুবিয়ে রেখে তা মাথার গোটা স্থানে ১৫ থেকে 20 মিনিট চেপে ধরে রাখুন। এ কাজটি করলে মাথার রক্ত প্রবাহ বেড়ে যাবে যার ফলে পুজ ও খারাপ রক্ত সহজেই বেরিয়ে আসবে। 

এই মাথার গোটার নিরাময়ের জন্য আরেকটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি হলো কাঁচা হলুদ কিংবা হলুদের গুঁড়ার ব্যবহার। হলুদ কে কিংবা হলুদের গুরুকে পেস্ট বানিয়ে ৩০ মিনিটের জন্য মাথায় লাগিয়ে রাখার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তার থেকে ৫ দিন দিনে একবার করে এ কাজ করলে মাথার গোটা নিরাময় করা সম্ভব। 

আরও পড়ুন:  পেনিসের মাথায় গুটি গুটি এগুলো কেন হয় ও চিকিৎসা

মাথার গোঁটা গুলো যদি ব্যথা করে তাহলে সেখানে এলোভেরা জেল লাগাতে পারেন। অর্থাৎ আমাদের বাসায় যে অ্যালোভেরা গাছগুলো থাকে সেগুলো থেকে সরাসরি ফ্রেশ এবং সতেজ অ্যালোভেরা ডালগুলো মাথায় লাগিয়ে দিতে হবে এর ফলে ব্যথা অনেকটা কমে যাবে এবং মাথার গোটা ভাবটা কমে আসবে। 

এরপরেও যদি মাথার গোটা না কমে তাহলে আর দেরি করা যাবে না দ্রুত ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরামর্শ এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। ডাক্তার যেই ঔষধ গুলো খেতে বলবে তা নিয়মিত খেলেই এবং ডাক্তারের দেওয়া নিয়মকানুন গুলো মেনে চললেই মাথার গোটা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবে।

মাথায় গোটা হলে করনীয়

 আমাদের মাথায় গোটা হলে আমরা তা ভালো করার জন্য নিজেরাই নিজেদের মতন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। যা একেবারে ঠিক নয়।মাথায় গোটা হলে প্রথমে তা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে সেগুলো কি। এবং ভালো মতন ঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যদি নিজের পক্ষে বোঝা সম্ভব না হয় তাহলে অন্য কাউকে বলতে হবে।তা না হয় ডাক্তারের কাছে গিয়ে মাথার গোটা দেখিয়ে পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

এছাড়াও মাথায় গোটা হলে কিছু করণীয় আছে।যা আবশ্যিক  বললেই চলে যে কাজগুলো করলে মাথার গোটা খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে উঠবে।

প্রথমত পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিতে হবে।ভয় পাওয়া যাবে না। আতঙ্কিত হলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হবে। তাই ঠান্ডা মাথায় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। আমাদের প্রথম করণীয় হবে বিশ্রাম নেওয়া এবং মাথা ঠান্ডা রাখা। এরপর গরম পানিতে একটি পরিষ্কার কাপড় ডুবিয়ে মাথায় সেক দেওয়া। মানুষের ভিড়ে না যাওয়া। 

যতটা সম্ভব ঘরের মধ্যেই থাকা এবং একা থাকা। কারণে কিছু আছে হলে আপনার মাধ্যমে আরেকজনের কাছেও যেতে পারে তাই চেষ্টা করতে হবে একা থাকার।কয়েকদিন পর্যবেক্ষণ করে এবং ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ না হলে ডাক্তারের কাছে যাওয়া এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা এবং ডাক্তারের কথা অনুযায়ী সকল নিয়ম মেনে চলা এবং ওষুধ খাওয়া। এ মাথায় গোটা হয়ে গেলে এসকল করণীয় গুলো অত্যাবশক।

মাথার গোটা দূর করার শ্যাম্পু

মাথায় গোটা নিরাময় করার নানা উপাইয়ের মধ্যে শ্যাম্পু ব্যাবহার করা একটি চিরচেনা বিষয়।মাথার গোটার জন্য ডাক্তারের কাছে গেলে তারা সাধারণত শ্যাম্পু ব্যাবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।সাধারণত শ্যাম্পু গুলো ঔষধ যুক্ত হয়ে থাকে। এবং সেই শ্যাম্পুগুলোতে খুশকি এবং ছত্রাক এর মত জীবাণুগুলোকে ধ্বংস করার মত উপাদান থাকে। এবং এই শ্যাম্প গুলো ব্যবহারের ফলে মাথার প্রদাহ কমে। নিচে মাথায় গোটা দূর করার জন্য ব্যবহারিত কিছু জনপ্রিয় শ্যাম্পুর নাম এবং এগুলোর কার্যক্ষমতা ব্যাখ্যা করা হলো-

আরও পড়ুন:  পেনিসের মাথায় গুটি গুটি এগুলো কেন হয় ও চিকিৎসা

হেয়ার এন্ড শোল্ডার অ্যান্টি ন্ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু: এই শ্যাম্পু নিয়মিত ব্যবহারের ফলে মাথার খুশকি কমে যায় এবং চুলকানি ঠিক হয়ে যায়। তাছাড়া এটি বিশ্বের একটি অন্যতম জনপ্রিয় প্রোডাক্ট হিসেবে সুপরিচিত।

ক্লিনিক প্লাস অ্যান্টি ড্যানড্রফ‌ শ্যাম্পু: মাথায় হালকা সমস্যা থাকলে এই শ্যাম্পু ব্যবহারে তা কমে যাবে। এবং এটা শিশুদের জন্য ব্যবহারের উপযোগী।

দা বডি সোপ অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু: দা বডি সোপ অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে তৈরি। এবং মাথার চুলকানি রোধ করে।

এ সকল কিছু বাদেও বাসা বাড়ির তৈরি কিছু প্রাকৃতিক শ্যাম্পু আছে যেগুলো মাথায় দিলে অর্থাৎ ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। যেমন,

  • নারিকেলের তেলের সাথে লেবু চিপে ব্যবহার করা যায়।
  • মাথায় মেথি বাটা দেওয়া যায়।

তাছাড়াও অ্যালোভেরা সরাসরি মাথায় ব্যবহার করা যায়। এই শ্যাম্পু গুলো অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করবেন। অযথা নিজে বাড়াবাড়ি করবেন না হয়তো নিজের ক্ষতি হয়ে যাবে।

মাথার গোটা দূর করার ঔষধ

মাথার “গোটা” (যাকে সাধারণত চুলকানি, ফোঁড়া, ইনফেকশন বা সেবোরেইক ডার্মাটাইটিস বোঝানো হয়) দূর করার জন্য ঔষধ নির্ভর করে সমস্যার প্রকৃতি ও কারণের উপর। নিচে বিভিন্ন ধরনে ব্যবহৃত কিছু সাধারণ ও কার্যকর ঔষধ ও চিকিৎসার তালিকা আলোচনা করা হলো:

ফাঙ্গাল ইনফেকশন বা খুশকি জনিত গোটা: যে ধরনের গোটা সাধারণত ফাংগাল ইনফেকশন অর্থাৎ ছত্রাকের কারণে হয়ে থাকে সেগুলো নিরাময় করার জন্য এই সকল ঔষধ গুলো (Ketoconazole 2% lotion/cream/shampoo (যেমন: Nizoral, Ketoral) ব্যবহার করতে হবে। এগুলো ব্যবহারের ফলে মাথা ছত্রাক ধ্বংস হয়ে যাবে। এ ওষুধগুলো ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে হবে।

ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণজনিত ফোঁড়া: ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে মাথায় গোটা হয়ে গেলে অ্যান্টিবায়োটিক ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। কয়েকটি ক্রিমের নাম নিচে দেওয়া হল-

  • Mupirocin ointment (Bactroban)
  • Fusidic acid cream

এছাড়াও খাওয়ার জন্য অ্যান্টিবায়োটিকের নাম –

  • Flucloxacillin
  • Cephalexin

এগুলো অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।

সাধারণ চুলকানি বা অ্যালার্জি জনিত গোটা হলে নিচে দেওয়া ওষুধ গুলো সেবন করতে হবে তা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।

  • অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট (চুলকানি কমাতে)
  • Cetirizine / Loratadine

রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হলে: Hydroxyzine  নেওয়া যায়। এছাড়াও এই চর্মরোগ গুলোর প্রতিরোধ করার জন্য নিমপাতা  বা হলুদ কাঁচা চিবিয়ে খেলে অনেক উপকারে আসবে।

লেখকের শেষ মতামত

আশা করি উপরের আলোচনার মাধ্যমে মাথায় ছোট ছোট গোটা এবং গোটা দূর করার উপায় সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা লাভ করতে পেরেছি। এবং মাথার ত্বকে হওয়া আরও সকল সমস্যা সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছি এবং এগুলো কিভাবে নিরাময় করতে হয় তার সকল নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছি।

মাথার ত্বকে সমস্যা হলে তা প্রাথমিক অবস্থায় সারিয়ে নেওয়া উত্তম। অন্যথায় সমস্যা আরও বাড়তে পারে। এর ফলে অনেক সময় মাথার চুল সব পড়ে গিয়ে টাক হয়ে যায়। তাই এ সকল বিষয় সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

Leave a Comment